Azam Uddin, পরিচালক,
কৃষিমন্ত্রী ড. মো: আব্দুর রাজ্জাক এমপি বলেছেন, হাওরে পর্যাপ্ত পরিমাণ ধান হয়, যা দেশের খাদ্য...
শ্রেণীভুক্ত কৃষক | |||
---|---|---|---|
অশ্রেণীভুক্ত | ০ জন | ||
ভূমিহীন | ০ জন | ||
প্রান্তিক | ০ জন | ||
ক্ষুদ্র | ০ জন | ||
মাঝারী | ০ জন | ||
বড় | ০ জন |
সাধারণ তথ্য | |||
---|---|---|---|
পৌরসভা | ১ টি | ||
ইউনিয়ন | ১০ টি | ||
ওয়ার্ড | ১০৫ টি | ||
ব্লক | ৩১ টি | ||
মৌজা | ২৫৯ টি | ||
গ্রাম | ২৯৭ টি | ||
বাৎসরিক মোট বৃষ্টিপাত | ১৮৬ মি.মি. |
মোট আয়তন | ৪৪৩৯০ হেক্টর |
শহর অঞ্চলের আয়তন | ১২৫২ হেক্টর |
গ্রাম এলাকার আয়তন | ৯৪৫৫ হেক্টর |
কাঁচা ও পাকা রাস্তার আয়তন | ৪০১ হেক্টর |
কৃষি সম্পর্কিত অবকাঠামোর আয়তন | ১ হেক্টর |
শিল্প এলাকার আয়তন | ৭৮ হেক্টর |
অন্যান্য স্থাপনার আয়তন | ৯৪ হেক্টর |
জনসংখ্যা বিষয়ক তথ্য | |||
---|---|---|---|
মোট জনসংখ্যা | ৫৯০৯১৪ জন | ||
পুরুষ জনসংখ্যা | ২৯৬৮৭০ জন | ||
মহিলা জনসংখ্যা | ২৯৪০৪৪ জন | ||
কৃষক পরিবার | ৭৭৭১৯ টি |
খাদ্য বিষয়ক তথ্য | |||
---|---|---|---|
মোট খাদ্য উৎপাদন এর পরিমাণ | ৪০৯৮৭৬ মে. টন | ||
মোট খাদ্য চাহিদার পরিমাণ | ২০৫৪৪২ মে. টন | ||
মোট খাদ্য ঘাটতির পরিমাণ | ০ মে. টন | ||
মোট খাদ্য উদ্বৃত্ত এর পরিমাণ | ২০৪৪৩৪ মে. টন | ||
বীজ, গোখাদ্য ও অন্যান্য অপচয় এর মোট পরিমাণ | ৪০০০ মে. টন | ||
শস্য নিবিড়তার শতকরা হার | ২৫৯ % |
অবকাঠামোর তথ্য | |||
---|---|---|---|
খাদ্য গুদাম এর সংখ্যা | ১ টি | ||
কোল্ড স্টোরেজ এর সংখ্যা | ১ টি | ||
অনান্য কৃষি স্থাপনার সংখ্যা | ১২ টি | ||
ইট ভাটার সংখ্যা | ১১১ টি |
প্রাকৃতিক ও কৃষি বৈচিত্র্য | |||
---|---|---|---|
নদী ও খাল এর সংখ্যা | ৬ টি | ||
হাওড় এর সংখ্যা | ০ টি | ||
বিল/বাওড় এর সংখ্যা | ১৪ টি | ||
স্থায়ী জলাশয় এর সংখ্যা | ১৪৪৮৮ টি | ||
নার্সারি এর সংখ্যা | ৪১ টি | ||
স্থায়ী ফলবাগান এর সংখ্যা | ৪০০ টি |
ভূমিরূপ অনুযায়ী জমির পরিমাণ | |||
---|---|---|---|
এ.ই.জেড. নম্বর | ১০, ১১, ১০+১১ | ||
নদী/হাওড়/বিল/বাওড় এর মোট আয়তন | ২০৪ হেক্টর | ||
স্থায়ী জলাশয় এর মোট আয়তন | ২৩৩৮ হেক্টর | ||
সারা বছর/সাময়িক জলাবদ্ধ এলাকার মোট আয়তন | ১৬৫ হেক্টর | ||
উঁচু জমির মোট আয়তন | ৬০৪০ হেক্টর | ||
মাঝারী উঁচু জমির মোট আয়তন | ১৪০৫০ হেক্টর | ||
মাঝারী নিচু জমির মোট আয়তন | ৬৩৯৫ হেক্টর | ||
নিচু জমির মোট আয়তন | ২৭৮২ হেক্টর | ||
অতি নিচু জমির মোট আয়তন | ২০৪ হেক্টর |
মাটির গঠনগত বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী জমির পরিমাণ | |||
---|---|---|---|
এঁটেল মাটি-জমির মোট আয়তন | ১৬১২ হেক্টর | ||
এঁটেল দোআঁশ মাটি-জমির মোট আয়তন | ৮৩৬০ হেক্টর | ||
দোআঁশ মাটি-জমির মোট আয়তন | ১৯৫০ হেক্টর | ||
বেলে দোআঁশ মাটি-জমির মোট আয়তন | ১৬৭১৩ হেক্টর | ||
বেলে মাটি-জমির মোট আয়তন | ৮৩৬ হেক্টর |
উদ্যান ফসলের জমির পরিমাণ | |||
---|---|---|---|
স্থায়ী ফলবাগান এর মোট আয়তন | ১৯০০ হেক্টর | ||
বনজ বৃক্ষের আচ্ছাদন এর মোট আয়তন | ৩৪০ হেক্টর | ||
ঔষধী বৃক্ষ আবৃত জমির মোট আয়তন | ৭ হেক্টর | ||
অন্যান্য বৃক্ষ দ্বারা আচ্ছাদিত জমির মোট আয়তন | ৩ হেক্টর |
ফসল উৎপাদন অনুযায়ী জমির পরিমাণ | |||
---|---|---|---|
এক ফসলী জমির মোট আয়তন | ২২৬০ হেক্টর | ||
দুই ফসলী জমির মোট আয়তন | ৭১৯১ হেক্টর | ||
তিন ফসলী জমির মোট আয়তন | ১৯৮৯০ হেক্টর | ||
তিন এর অধিক ফসলী জমির মোট আয়তন | ১৩০ হেক্টর | ||
আবাদযোগ্য কিন্তু স্থায়ীভাবে পতিত জমির মোট আয়তন | ০ হেক্টর | ||
অনাবাদী জমির মোট আয়তন | ০ হেক্টর |
শস্য বিন্যাস | জমির আয়তন ( হেক্টর) | জমির শতকরা হার |
---|---|---|
১। বোরো-আউশ-রোপাআমন | ২০০০.০০ | ৬.৭৮ % |
২। সরিষা-বোরো-আউশ | ২৫০০.০০ | ৮.৪৮ % |
৩। সরিষা-পাট-রোপাআমন | ২০০০.০০ | ৬.৭৮ % |
৪। মসুর-আউশ-রোপাআমন | ২০০০.০০ | ৬.৭৮ % |
৫। পেঁয়াজ-বোরো-আউশ | ১০০০.০০ | ৩.৩৯ % |
৬। মসুর-পাট-পতিত | ২৫০০.০০ | ৮.৪৮ % |
৭। গম-তিল-রোপাআমন | ২০০০.০০ | ৬.৭৮ % |
৮। গম-পতিত-রোপাআমন | ১৫০০.০০ | ৫.০৯ % |
৯। গম-পাট-রোপাআমন | ২০০০.০০ | ৬.৭৮ % |
১০। গম-আউশ-পতিত | ১৫০০.০০ | ৫.০৯ % |
১১। পেঁয়াজ-তিল-রোপাআমন | ১০০০.০০ | ৩.৩৯ % |
১২। সবজি-পেঁয়াজ-আউশ | ১৩০০.০০ | ৪.৪১ % |
মৌসুমের নাম | ফসলের নাম | ফসলের জাত | আওতাধীন জমির আয়তন |
---|---|---|---|
১। বোরো | ধান | ৭১৫০.০০ | |
২। রবি | গম | ৭০০০.০০ | |
৩। রবি | সরিষা | ৫০০০.০০ | |
৪। রবি | পেঁয়াজ | ৪০০০.০০ | |
৫। রবি | মসুর | ৫০০০.০০ | |
৬। রবি | ফুলকপি | ৬২০.০০ | |
৭। রবি | বাঁধাকপি | ৬৫০.০০ | |
৮। খারিফ-১ | পাট | ৯২৫০.০০ | |
৯। খারিফ-১ | তিল | বিনা- তিল ১ | ১০০.০০ |
১০। খারিফ-১ | তিল | বারি তিল-৩ | ৬০০.০০ |
১১। খারিফ-১ | তিল | ৩৭৫০.০০ | |
১২। খারিফ-১ | মুগ | বারিমুগ-৪ | ৫০.০০ |
১৩। খারিফ-১ | মুগ | বারিমুগ-৫ | ৬০.০০ |
১৪। খারিফ-১ | মুগ | বারিমুগ-৬ | ২৫০.০০ |
১৫। খারিফ-১ | ভুট্টা | ৩৫.০০ | |
১৬। আমন | ধান | বিআর১৬ | ৮৩.০০ |
১৭। আউস | ধান | বিআর২১ | ২২০.০০ |
১৮। আউস | ধান | ব্রি ধান২৮ | ১৪৫.০০ |
১৯। আউস | ধান | বিআর২৬ | ৩৩.০০ |
২০। আউস | ধান | ব্রি ধান৪৮ | ৩৩৮৯.০০ |
২১। আউস | ধান | ব্রি ধান৫৫ | ১৫.০০ |
২২। আউস | ১৪৫.০০ | ||
২৩। আমন | ধান | বিনা ধান- ৭ | ৭৮৯০.০০ |
২৪। আমন | ধান | গুটি স্বর্ণা | ৩৮৭০.০০ |
২৫। আমন | ধান | ব্রি ধান ৩৯ | ২৫১৫.০০ |
২৬। আমন | ধান | ব্রি ধান৪৯ | ৮৯০.০০ |
২৭। আমন | ধান | ব্রি ধান৩৪ | ৫৫০.০০ |
২৮। আমন | ধান | বিআর১১ | ৩৫০.০০ |
২৯। আমন | ধান | ব্রি ধান৫১ | ২৯৫.০০ |
৩০। আমন | ধান | ব্রি ধান৫২ | ৪২০.০০ |
৩১। আমন | ধান | ব্রি ধান৬২ | ১৪০.০০ |
উপকরন নাম | উপকরন শ্রেণী | সংখ্যা | জমির-আয়তন |
---|---|---|---|
১। পাওয়ার টিলার | ০ | ০ | |
২। গভীর নলকূপ (বিদ্যুৎ) | সেচ | ৩১২ | ১৮০০০.০০ |
৩। এলএলপি | সেচ | ৪৩৭ | ৩৪৯৬.০০ |
৪। রিপার | কর্তন | ৮ | ২০০.০০ |
৫। কম্বাইন্ড হারভেষ্টর | কর্তন | ৩ | ৩০০.০০ |
৬। রাইস ট্রান্সপ্লান্টার | বপন ও রোপন | ৪ | ২০.০০ |
৭। পেডেল থ্রেসার | ট্রাক্টর | ৪২ | ৩০০.০০ |
৮। পাওয়ার থ্রেসার | ট্রাক্টর | ৬১৯ | ১৫৬০.০০ |
৯। পাওয়ার থ্রেসার | ট্রাক্টর | ৫ | ৫.০০ |
১০। গুটি ইউরিয়া প্রয়োগ যন্ত্র | আন্তঃপরিচর্যা | ১০ | ৮.০০ |
১১। পাওয়ার স্প্রেয়ার | আন্তঃপরিচর্যা | ৩ | ২.০০ |
১২। হ্যান্ড স্প্রেয়ার | আন্তঃপরিচর্যা | ৬৫৩৯ | ২২৮৯০.০০ |
১৩। পাওয়ার টিলার | চাষ | ১৫৬০ | ২৩১৬৭.০০ |
১৪। ট্রাক্টর | চাষ | ৮ | ১৫০০.০০ |
প্রকল্পের নাম | অবস্থা |
---|---|
১। "চাষী পর্যায়ে উন্নতমানের ধান, গম ও পাট বীজ উৎপাদন, সংরক্ষণ ও বিতরণ প্রকল্প" | সমাপ্ত |
২। "কৃষক পর্যায়ে উন্নতমানের ডাল, তেল ও মসলা বীজ উৎপাদন, সংরক্ষণ ও বিতরণ প্রকল্প (৩য় পর্যায়)" | চলমান |
৩। খামার যান্ত্রিকীকরণের মাধ্যমে ফসল উৎপাদন বৃদ্ধি প্রকল্প-২য় পর্যায় | চলমান |
৪। রাজস্ব খাত | চলমান |
৫। দ্বিতীয় শস্য বহুমুখীকরণ প্রকল্প (এসসিডিপি) | সমাপ্ত |
৬। "আইএফএম কম্পোনেন্ট, কৃষি উৎপাদন ও কর্মসংস্থান কর্মসূচি" | সমাপ্ত |
৭। আইপিএম কৌশলের মাধ্যমে নিরাপদ ফসল উৎপাদন প্রকল্প | সমাপ্ত |
৮। নিরাপদ উদ্যান ফসল উৎপাদন ও বাজারজাতকরণ প্রকল্প | চলমান |
৯। নিরাপদ উদ্যান ফসল উৎপাদন ও বাজারজাতকরণ প্রকল্প | চলমান |
কৃষি, মাটি ও আবহাওয়া সম্পর্কে বিশেষ তথ্য | |||
---|---|---|---|
কৃষির চ্যালেঞ্জ | |||
দেশে প্রতি বছর চাষযোগ্য জমি হ্রাস পাওয়ায় ক্রমবর্ধমান জনগোষ্টির বিশাল খাদ্য ও পুষ্টি চাহিদা পুরনার্থে টেকসই ফসল উৎপাদন নিশ্চিতকরণ, জলাবায়ুগত পরিবর্তন জনিত ঝুকি মোকাবেলা ও দূর্যোগপুর্ন এলাকায় চাহিদা ভিত্তিক প্রযুক্তি সম্প্রসারণ , জমির স্বাস্থ্য ও উর্বরাশক্তি রক্ষার মাধ্যমে জমির উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি, ক্রপজোনিং, সেচকার্যে ভুগর্ভস্থ পানির ব্যবহার কমিয়ে ভু-উপরিস্থ পানির দক্ষ ব্যবহার, সুষমমাত্রায় এবং দক্ষভাবে সারসহ অন্যান্য উপকরনের ব্যবহার নিশ্চিতকরণ, খামার যান্ত্রিকীকরণ, দ্রুত ও সহজে প্রযুক্তি সম্প্রসারণে ই-কৃষি প্রবর্তন, গবেষণা -সম্প্রসারণ- কৃষক সমন্বয় সাধন শক্তিশালীকরন, কৃষিতে নারীর সম্পৃক্তায়ন এবং দক্ষতা বৃদ্ধিকরণ, সম্প্রসারণ কর্মীর দক্ষতা উন্নয়ন এবং কৃষক কৃষানীদের প্রযুক্তিগত জ্ঞান ও দক্ষতা বৃদ্ধিকরন । | |||
কৃষিতে সম্ভাবনা | |||
চর অঞ্চলকে চাষের আওতায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এসব অঞ্চল সবজি চাষে এবং বাদাম চাষের ক্ষেত্রে ভুমিকা রাখতে পারে । এর মাধ্যমে কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে । মসলা জাতীয় ফসল , ডাল জাতীয় ফসল ,ফল জাতীয় ফসলের জন্য সম্ভাবনার দ্বার উন্মুক্ত করতে পারে যা জাতীয় অর্থনীতিতে অবদান রাখবে । | |||
সম্ভাবনাময় ফসল | |||
মসলা জাতীয় ফসলঃ কালজিরা, ডাল জাতীয় ফসল, মাল্টা,ড্রাগন | |||
অর্জন / সাফল্য | |||
অর্জন / সাফল্যকৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের মুল কেন্দ্র বিন্দুই হলো সরেজমিন উইং। গবেষণা প্রতিষ্ঠান উদ্ভাবিত আধুনিক প্রযুক্তি মুলতঃ সরেজমিন উইং কৃষকের নিকট সম্প্রসারণ করছে । মাঠ পর্যায়ে বার্ষিক কৃষি সম্প্রসারণ পরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন এ উইং এর মুল কাজ। ক্রমহ্রাসমান চাষযোগ্য জমি থেকে ক্রমবর্ধমান জনগোষ্টির খাদ্য ও পুষ্টি চাহিদা পুরনের লক্ষ্যে কৃষি সম্প্রসারণের অধিন সরেজমিন উইং কৃষকের নিকট চাহিদা অনুযায়ী প্রযুক্তি হস্তান্তরের মাধ্যমে বিগত তিন বছরে চাল, গম, ভুট্রা ও আলুসহ শাকসবজির উৎপাদন বৃদ্ধি করতে সক্ষম হয়েছে । সম্প্রসারণ কার্যক্রম জোরদার করণের মাধ্যমে বিগত তিন বছরে চালের মোট উৎপাদন হয়েছে ৩.১৬ লক্ষ মেঃটন এবং ২০১৬-১৭ অর্থ বছরে মোট খাদ্য শস্যের (চাল+গম+ভুট্রা) উৎপাদন হয়েছে ১.৭৬ লক্ষ মেঃটনঃ। ফলে ২০১৫-১৬ এর তুলনায় ২০১৬-১৭ অর্থবছরে মোট উৎপাদন বৃদ্ধি পেয়েছে ০.১০ লক্ষ মেঃ টন । খাদ্যশস্য উৎপাদনের সয়ংসম্পূর্নতা অর্জনের লক্ষ্যে বিভিন্ন ফসলের আধুনিক ও ঘাত সহিঞ্চু জাত, পানি সাশ্রয়ী প্রযুক্তি, সুষমমাত্রায় সার ব্যবহার, পার্চিং, আধুনিক চাষাবাদ, গুটি ইউরিয়া ব্যবহার বৃদ্ধি, মানসম্পন্ন বীজ উৎপাদন ও সংরক্ষণ, মাটির স্বাস্থ্য রক্ষায় জৈব ও সবুজ সার তৈরী ও ব্যবহার বৃদ্ধি ইত্যাদি প্রযুক্তি সম্প্রসারণে সাফল্য অর্জিত হয়েছে । মোট জনগোষ্টির প্রায় অর্ধেক নারী। নারীকে কৃষিতে সম্পৃক্তায়নের লক্ষ্যে নারীসহ বিগত তিন বছরে প্রায় ৭২২৫ জন কৃষক/কৃষানীকে লাগসই আধুনিক প্রযুক্তির উপর প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে । |
Md. Razibur Rahaman
উপজেলা কৃষি অফিসার, বাগমারা, রাজশাহী
Md. Razibur Rahaman
উপজেলা কৃষি অফিসার, বাগমারা, রাজশাহী
Md. Razibur Rahaman
উপজেলা কৃষি অফিসার, বাগমারা, রাজশাহী
Md. Razibur Rahaman
উপজেলা কৃষি অফিসার, বাগমারা, রাজশাহী
Md. Razibur Rahaman
উপজেলা কৃষি অফিসার, বাগমারা, রাজশাহী
প্রথম ধাপ : শীত শুরু হওয়ার আগে আশ্বিন-কার্তিক (মধ্য অক্টোবর থেকে মধ্য নভেম্বর) মাসে আক্রান্ত নারিকেল গাছের বিকৃত ২ থেকে ৬ মাস বয়সের সব নারিকেল কেটে গাছতলাতেই আগুনে পুড়িয়ে মাটির নিচে পুঁতে রাখতে হবে যাতে সেসব অবর্জনা অন্য গাছে মাকড় ছড়াতে না পারে।দ্বিতীয় ধাপ : আশ্বিন-কার্তিক (মধ্য অক্টোবর থেকে মধ্য নভেম্বর) মাসে গাছের মাথা পরিষ্কার করার পর কাঁদি সংলগ্ন জায়গাতে ১.৫-২.০ মিলিলিটার হারে মাকড়নাশক ওমাইট/সুমাইট/ রনভিট/ডেনিটল/ ভার্টিমেট অনুমোদিত মাত্রায় প্রয়োগ করতে হবে। এ সাথে আশপাশে কম বয়সি গাছের কচিপাতায় একইভাবে মাকড়নাশক স্প্রে করতে হবে।তৃতীয় ধাপ : ফাল্গুন-চৈত্র (মধ্য ফেব্রুয়ারি থেকে মধ্য মার্চ) মাসে প্রথমবার মাকড়নাশক প্রয়োগের পর গাছে নতুন ফুল আসলে তাতে ফল ধরবে, ফলের বয়স ২ মাসে মুষ্টির আকার হলে একই মাত্রায় দ্বিতীয়বার মাকড়নাশক প্রয়োগ করতে হবে।চতুর্থ ধাপ : তৃতীয়বার চৈত্র-বৈশাখ (মধ্য এপ্রিল থেকে মধ্য মে) মাসের পর স্প্রে করার আগে কাটার মতো ডাব ও নারিকেল সংগ্রহের পর আগের মতো একই মাত্রায় মাকড়নাশক স্প্রে করতে হবে।পঞ্চম ধাপ : চতুর্থ ধাপের মতো জ্যৈষ্ঠ-আষাঢ় (মধ্য মে থেকে মধ্য জুন) মাসে পাশের ছোট গাছসহ নির্দিষ্ট গাছগুলোতে শেষবারের মতো মাকড়নাশক স্প্রে করতে হবে। এভাবে ৫টি ধাপে মাকড় নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করতে হবে। ছত্রাকজনিত রোগের কারণেও কচি অবস্থায় নারিকেল ঝরে যায়। তাই প্রথম ও দ্বিতীয় বার স্প্রে করার সময় প্রতি লিটার পানিতে ২ গ্রাম হারে ব্যাভিস্টিন/নইন/এমকোজেম/জেনুইন নামক ছত্রাকনাশক অনুমোদিত মাত্রায় মিশিয়ে স্প্রে করতে হবে। কৃষক পর্যায়ে এসব কার্যকর উদ্ভাবিত প্রযুক্তি ব্যবহার করার মাধ্যমে দেশে আবার আগের মতো নারিকেলের উৎপাদন হবে। এ ব্যাপারে আরও অতিরিক্ত তথ্য জানতে হলে বারির বিজ্ঞানী ড. নাজিরুল ইসলামের সাথে যোগাযোগ করা যাবে।
আম হচ্ছে বাংলাদেশে সবচেয়ে জনপ্রিয় ফল। আমকে তাই ফলের রাজা বলা হয়। আমের মুকুল আসা ও ফল ধরার সময়টা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কাঙ্খিত ফলন পেতে এ সময় যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া অপরিহার্য। কেননা সঠিক...
ঢেমসি যার ইংরেজি নাম Buck Wheat যা একটি দানাদার ফসল। ইহার চাল এবং আটাতে রয়েছে অতিমাত্রায় প্রোটিন, মিনারেল এবং ফাইবার যাহা আমাদের উত্তম খাদ্য। আরো রয়েছে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ,...
কৃষিমন্ত্রী ড. মো: আব্দুর রাজ্জাক এমপি বলেছেন, হাওরে পর্যাপ্ত পরিমাণ ধান হয়, যা দেশের খাদ্য...
সফলভাবে বোরো ধান ঘরে তুলতে পারলে খাদ্যের কোন সংকট হবে না: কৃষিমন্ত্রীসারা দেশের বোরো ধান সফলভাবে...
ছাদ বাগানে টবে ড্রাগন ফল চাষ পদ্ধতিড্রাগন ফল মূলত আমেরিকার প্রসিদ্ধ একটি ফল যা বর্তমানে আমাদের দেশেও ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। আমাদের দেশে সর্বপ্রথম ২০০৭ সালে থাইল্যান্ড, ফ্লোরিডা ও...